
কক্সবাজার লিংক রোড সদর দপ্তরের পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনিয়ম দুর্নীতি
এম সরওয়ার কামাল খন্দকার ঃ কক্সবাজার কক্সবাজার লিংক রোড সদর দপ্তরের পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনিয়ম দুর্নীতি ও মিথ্যা মামলাসহ বিভিন্ন কৌশলে অর্থ আদায়ের অভিযোগ পাওয়া গেছে। ভৌতিক বিল, বিদ্যুৎ সংযোগের নামে অর্থ আদায়, বারবার মিটার পরিবর্তন করে গ্রাহকদের হয়রানি করে অতিরিক্ত অর্থ আদায় করছেন দরবেশ সাজানো কর্মকর্তা জৌতিশ এজিএম (প্রশাসন)। সরাসরি খোঁজ নিয়ে জানা যায় ,পুরনো গ্রাহকেরা তার বিরুদ্ধে অভিযোগ করে ক্ষোভের সহিত বলেন , কক্সবাজার জেলার সকল গ্রাহকেরা কোন কোন কোন ভাবে সকল উপজেলায় পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির গ্রাহকেরা বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিলে জোনাল অফিসে এসে সমাধান করতে হয়। সে সুযোগে জৌতিশের ক্ষমতা, অনিয়ম দূর্নীতি প্রতিনিয়ত বাড়তে থাকেন। দূর দুরন্ত থেকে কষ্ট দুঃখ নিয়ে আসা সাধারণ গ্রাহকরেরা অভিযোগ করে বলেন তার আলোচনা - প্ররোচন নির্দেশনায় মধ্যেই সীমাবদ্ধ হয়ে যায় সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারিরা। তাই আমাদের দুঃখ কষ্টের কথা কাউকে বলার কোন কর্মকর্তা বা কর্মচারী খোঁজে পাওয়া যাই না বিদ্যুৎ অফিসে । এতে এমন নিম্নমানের মিটার সরবরাহ করা হয়েছে,যা বিদ্যুৎ লাইন বিচ্ছিন্ন থাকলেও মিটারটি সচল থাকে এবং প্রতিমাসে মিটারের বিপরীতে অতিরিক্ত মাসিক বিল গ্রাহকদের নামে এনে গ্রাহকদের সামান্য বকেয়া বিলের জন্য বিদ্যুৎ লাইন বিচ্ছিন্ন করা,নতুন মিটারের আবেদন করলে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অতিরিক্ত ঘুষ দিতে সমস্যার সমাধান করতে হয় বলে জোয়ারিয়ানালা গ্রামের জুলফিকার ও জিবু,সাইফুল ইসলাম,মিজানুর রহমান,এবং একই ইউনিয়নের সুলতান আহমদ এর স্ত্রী ফরিদা বেগম, খরুলিয়ার সিএনজি চালক মহি উদ্দিন অভিযোগ করেন। বিভিন্ন গ্রাহকরা ক্ষোভের মাথায় বলেন পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কক্সবাজার সদর দপ্তরের এজিএম (প্রশাসন) জৌতিশ বিরুদ্ধে বিভিন্ন গ্রাম থেকে আসা নিরীহ সাধারণ গ্রাহদেরকে মিথ্যা মামলা দিয়ে ও মিমাংসার কথা বলে ১০ থেকে ৫০ হাজার অথবা ১ লক্ষ টাকা আদায় করিতেছে। এতে প্রতিদিন থানা বা আদালতের ভয় দেখিয়ে মোটা অংকের টাকা আদায় করে থাকেন গ্রাম থেকে আসা নিরীহ ও সাধারণ গ্রাহদের থেকে। এই ব্যাপারে কক্সবাজার পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সদর দপ্তর অফিসের দায়িত্বরত জৌতিশ এজিএম (প্রশাসন) সাথে সাক্ষাৎতে কথা বললে গেলে তিনি হুমকি দিয়ে বলেন আমরা সরকারি লোক আমাদেরকে দমকে কথা বলে মামলা বা জিডি করে থানা বা কোর্ট প্রেরণ করা হয়। তিনি সাংবাদিকদের হুমকি দিয়ে বলেন কত সাংবাদিকে মিটার মামলা দিয়েছি। এবং ৩ শত গ্রাহকে মামলা দিয়ে আদালতে প্রেরণ করেছি বি়ভিন্ন গ্রাহকদের অভিযোগ তিনি আমাদের সাথে বিভিন্ন ধরনের অজুহাত দেখিয়ে মামলা- মোকদ্দমার হুমকি দেখিয়ে প্রতিনিয়ত অর্থ আদায় করে থাকেন। গ্রাহকদের মতে গ্রাহকদের বিরুদ্ধে অফিসে লিখিত অভিযোগ দেখিয়ে কৌশলে টাকা আদায় করেন প্রতিদিন জৌতিশ । এ ব্যাপারে কক্সবাজার পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জেনারেল ম্যানেজারের সাথে ফোনে হলে তিনি জানান গত ৫ দিনে ঘটনাটি ঘটলেও অভিযোগের বিষয়টি আমি জানিনা এখন একটি মিটিং আছি। দুপুর ২ টার দিখে অফিসে গেল খোঁজ খবর নিয়ে আপনাকে জানাবো। জৌতিশের হয়রানি বা অনিয়মের, দুর্দীতির অর্থ আত্মসাৎ বিষয়ে জানাতে চাইলে তিনি জানান আমি এই ব্যাপারে কিছু জানি না।
বিস্তারিত আরো আসবে ( ১ পর্বে )................
Comment / Reply From
You May Also Like
Popular Posts
Newsletter
Subscribe to our mailing list to get the new updates!